" ফৌজদারী কার্যবিধি আইন মোতাবেক আমলযোগ্য অপরাধ প্রতিরোধ বা নিবারণ কল্পে পুলিশকে বেশকিছু আইনী ক্ষমতা প্রদান করা হইয়াছে, সেইগুলি প্রয়োগ করিয়া পুলিশ অপরাধ প্রতিরোধ করিতে সক্ষম হইতে পারে। যেমন- (১) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৪৯ ধারাঃ অপরাধ প্রতিরোধ ও দমন করাই পুলিশের মূল কর্তব্য এবং এলাকার শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই পুলিশের দায়িত্ব। এই ধারা অনুযায়ী যে কোনো পুলিশ অফিসার অপরাধ প্রতিরোধের বা নিবারণের লক্ষ্যে তাহার সাধ্যমত পদক্ষেপ গ্রহণ করিয়া কোনো আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটন ঠেকাইতে পারেন।  (২) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৫০ ধারাঃ কোনো অধস্তন পুলিশ অফিসার আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটনের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে কোনো সংবাদ পাইলে তিনি যাহাতে অপরাধটি সংঘটিত হইতে না পারে সেই লক্ষ্যে তাহার উর্ধতন কর্মকর্তাকে সংবাদটি জানাইবেন, যাহাতে উর্ধতন অফিসার তাহার সাধ্যমত প্রতিরোধমূলিক পদক্ষেপ নিতে পারেন।  (৩) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৫১ ধারাঃ কোনো পুলিশ অফিসার যখন দায়ী ব্... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" নাট্যকার সেক্সপিয়ার বলিয়াছেন যে, প্রতিটি মানুষের নিকট তাহার সুনামই হইল বড় ঐশ্বর্য। নিন্দাবাদ দ্বারা কাহারো সুনাম নষ্ট করা বা ক্ষুন্ন করাকেই মানহানি বলে। সুনাম হইল সম্পত্তি। তবে স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি নহে। বিদেহী বা ইনকরপোরিয়াল সম্পত্তি। সুনাম নামক সম্পত্তি অনুভব করা গেলেও ছোঁয়া যায় না। দেহী বা করপোরিয়াল সম্পত্তি যদি মূল্যবান হয়, তবে সুনাম অমূল্য সম্পদ। যে ব্যক্তির সুনাম নষ্ট হইয়া যায়, তিনি একেবারেই নিঃস্ব হইয়া পড়েন। এই সুনাম হইল কাহারো নামের, যশের তথা চরিত্রের সুনাম। চরিত্রের সুনাম নষ্ট করা মানহানি।  নিম্নলিখিত উপায়ে মানহানি ঘটিতে পারেঃ  (১) মৃত ব্যক্তিকে নিন্দা করাও মানহানি হইতে পারে, যদি নিন্দার ধরণ এমন হয় যে, মৃত ব্যক্তি জীবিত থাকিলে তাহার মানহানি হইতো এবং উহা দ্বারা পরিবারের সদস্য ও নিকট আত্মীয়ের অনুভুতি আঘাতপ্রাপ্ত হইত।  (২) কোনো কোম্পানি বা সংঘ বা অনুরূপ ব্যক্তির সমাবেশ সম্পর্কে কোনো নিন্দা করা মানহ... " Learn More

বাংলাদেশ দন্ডবিধি

" সাক্ষ্য আইনের ৫৩ ধারা মোতাবেক ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তির ভালো চরিত্র প্রাসঙ্গিক। এই মর্মে আদালতে তথ্য উপস্থাপন করা হইলে সাক্ষ্য আইনের ৫৪ ধারা মোতাবেক আসামীর খারাপ চরিত্রও আদালতে প্রাসঙ্গিক হয় এবং সেখানে ব্যাখ্যা (২) অনুসারে পূর্ববর্তী দণ্ডাদেশ খারাপ চরিত্রের সাক্ষ্য হিসাবে প্রাসঙ্গিক হইবে।  পূর্বরর্তী দণ্ডাদেশ সাক্ষ্য আইনের ৫৪ ধারা ছাড়াও অন্যান্য কিছু ধারা ও অবস্থার প্রেক্ষিতে প্রাসঙ্গিক হইতে পারে। যেমন-(১) সাক্ষ্য আইনের ৭ ধারা অনুসারে কোনো বিশেষ পরিস্থিতির উদ্ভব হইলে, চুরির দায়ে সাজাপাপ্ত কোনো ব্যক্তি জেল পলাতক হইলে পরে বাংলাদেশ দণ্ডবিধি আইনের ২২৪ ধারার বিচারকালে ঐ ব্যক্তির পূর্ববর্তী ডণ্ড প্রাসঙ্গিক হইবে।  (২) সাক্ষ্য আইনের ৮ ধারা মোতাবেক অপরাধের মোটিভ হিসাবে পূররবর্তী দণ্ড প্রাসঙ্গিক হইবে। (৩) সাক্ষ্য আইনের ৯ ধারা অনুসারে কোনো প্রাসঙ্গিক বিষয়কে সমর্থন করিবার জন্য পূর্ববর্তী দণ্ড প্রাসঙ্গিক। (৪)সাক্ষ্... " Learn More

সাক্ষ্য আইন

" তদন্তকারী পুলিশ অফিসার তাহার তদন্তকালে ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৬০ ধারার বিধান মোতাবেক যে কোনো সাক্ষীকে ডাকিয়া তাহার জবানবন্দী গ্রহণ করিতে পারেন। পুলিশ অরিসার তখন ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৬১ ধারা মোতাবেক উক্ত জবানবন্দী লিপিবদ্ধ করেন। এইরূপ লিপিবদ্ধকৃত তথা সাক্ষী কর্তৃক প্রদত্ত জবানবন্দী বা উহার যেকোনো অংশ প্রমাণ সাপেক্ষে আদালতে সাক্ষ্য আইনের ১৪৫ ধারার বিধান অনুসারে অপরপক্ষের সাক্ষ্য খণ্ডনের জন্য আদালতে সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য হইতে পারে। তাছাড়া সাক্ষ্য আইনের ১৫৭ ধারার বিধান মোতাবেক তদন্তকারী পুলিশ অফিসারের নিকট প্রদত্ত জবানবন্দী পরবর্তীতে আদালতে সাক্ষ্য প্রদানকালে পূর্বের সেই বিবৃতি সাক্ষীর সাক্ষ্যের সমর্থনে প্রমাণ করা যাইতে পারে। অর্থাৎ পূর্বে প্রদত্ত জবানবন্দী বা বিবৃত সাক্ষ্য প্রদানকালে আদালতে সমর্থনমূলক সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য।  কোনো ব্যক্তির মৃত্যুকালীন বিবৃতি পুলিশ অফিসার কর্তৃক লিপিবদ্ধ করা হইলে সেই জবানবন্দীও আদালতে স... " Learn More

সাক্ষ্য আইন

" কোনো আসামীর স্বীকারোক্তি ফৌজদারী কার্যবিধি আইন মোতাবেক করা হইয়া থাকে। সাক্ষ্য আইনে স্বীকারোক্তির কোনো সংজ্ঞা প্রাদান করা হয় নাই। সাক্ষ্য আইনের ২৪-৩০ ধারায় আসামীর স্বীকারোক্তির প্রাসঙ্গিকতা এবং গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কে বলা হইয়াছে।  ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৬৪ ধারা মোতাবেক কোনো আসামীর এই স্বীকারোক্তি যেকোনো প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৩৬৪ ধারার নির্দেশিত পদ্ধতিতে করিয়া থাকেন। যেমন- আসামীকে ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট হাজির করা হইলে তাহার হাতকড়ি খুলিয়া পুলিশ সরাইয়া দেওয়া হয় এবং ম্যাজিষ্ট্রেট আসামীকে নিজ পরিচয় দিয়া অভয় প্রদান করেন, স্বীকারোক্তি করিলে কি ফল হইতে পারে তাহা ভালো করিয়া বুঝাইয়া দেন। আসামী যখন সবকিছু বুঝিতে সক্ষম হইবে, তখন ম্যাজিষ্ট্রেট তাহাকে ধীরে সুস্থে চিন্তা করার জন্য আরও তিন ঘন্টা সময় দেন। ঐ সময় শেষ হওয়ার পর স্বীকার করিলে উহা তাহার (আসামীর) বিরুদ্ধে ব্যবহার হইতে পারে। তারপর ম্যাজিষ্ট্রেট ছয়টি প্রশ্ন করে... " Learn More

সাক্ষ্য আইন
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" সরকারিভাবে বা সরকারি নিয়ন্ত্রণে যে সকল কাগজে টাকা তৈরি, ছাপানো এবং  বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে অন্যান্য ব্যাংক ও বাজারে চালু করা হয় সেইগুলি আসল টাকা বা নোট। উহার বাইরে কোনো ব্যক্তি  বা গোষ্ঠী আসল টাকার অনুরূপ কোনো নোট প্রস্তুত করিয়া বাজারে চালু করিলে বা সংরক্ষণ করিলে, সেইগুলিই জালনোট হিসাবে গণ্য। জালকারী বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করিয়া থাকে এবং বিভিন্ন যন্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহার করিয়া থাকে।  সাধারণত নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে জালনোট প্রস্তুত করা হইয়া থাকে। (১) হাতে প্রস্তুতঃ টাকার আকৃতির সাদা কাগজে কলম দিয়া নকশা করিয়া কালি ও রং ব্যবহার করিয়া জাল নোট প্রস্তুত করা হয়। ইহা খুব নিম্নমানের।  ২) লিথোগ্রাফিঃ লিথোগ্রাফির সাহায্যে আসল টাকার আদলে তৈরি করা হয়। পরে হাত দিয়া রং করা হয়। ত্রুটিযুক্ত থাকে। ইহাও খুব নিম্নমানের। (৩) ফটো লিথোগ্রাফঃ আসল টাকার ছবি উঠাইয়া লিথোগ্রাফ প্লেটের উপর ছাপ দিয়া উক্ত জাল কাগজে নিয়া হাতে ফিনিশি... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান

" সাক্ষ্য আইনের ১১৮ ধারায় একজন সাক্ষীর যোগ্যতা/অযোগ্যতা সম্পর্কে আলোকপাত করা হইয়াছে। এই ধারার বিধান মোতাবেক যে ব্যক্তি আদালতে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন বুঝিতে পারে না এবং উহার যুক্তিসঙ্গত উওর দিতে পারে না, তিনি অযোগ্য সাক্ষী। অর্থাৎ আদালতে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন বুঝিয়া সঠিকভাবে যুক্তিসঙ্গত উত্তর প্রদান করিতে পারাই ঐ সাক্ষীর যোগ্যতা। একজন বোবা লোকও আদালতে লিখিয়া বা ইশারা বা ইঙ্গিত প্রদান করিয়া যুক্তিসঙ্গগতভাবে প্রশ্নের উত্তরটি আদালতকে বুঝাইতে পারিলে, ইহাও সেই সাক্ষীর যোগ্যতা বুঝাইবে (সাক্ষ্য আইনের ১১৯ ধারা)। এই ধারামতে নিম্ন আদালত হইতে খালাসপ্রাপ্ত একজন আসামীর সপথপূর্বক দেয়া সাক্ষ্য উচ্চ আদালতে পূনর্বিচারের গ্রহণীয় সাক্ষ্য হইতে পারে (PLD 1953 Lah 495)।  সাক্ষ্য আইনের ৪৫ ধারা মোতাবেক তৃতীয় পক্ষের মতামতকে প্রাসঙ্গিক করা হইয়াছে। যেমন- উক্ত ধারায় বিদেশী আইন বিষয়ে, বিজ্ঞান অথবা চারুকলা বিষয়ে, হস্তলিপি বা টিপসহির সনাক্তকরণ বিষয়ে কোনো আদালতকে যখন ক... " Learn More

সাক্ষ্য আইন

" সাক্ষ্য আইনের বিধানমতে ফৌজদারী অপরাধ প্রমাণ করিবার দায়িত্ব মামলার বাদীপক্ষের উপর বর্তায়। সাক্ষ্য আইনের ১০১ ধারা অনুসারে অভিযোগ দায়েরকারী (বাদী) কেই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ করিতে হইবে। অর্থাৎ অভিযোগের অস্তিত্ব বিষয়ে সাক্ষ্য-প্রমাণ আদালতে হাজির করিয়া বাদীপক্ষকেই তাহা প্রমাণ করিতে হইবে।  সাক্ষ্য আইনের ১০২ ধারামতে যদি কোনো পক্ষই আদালতে সাক্ষ্য হাজির না করে, তবে যে পক্ষের হার হইবে, তাহার উপরেই প্রমাণের দায়িত্ব বর্তাইবে। যে ব্যক্তি আদালতকে কোনো বিষয়ের অস্তিত্ব বিশ্বাস করাইতে চায়, সেই বিষয়টি প্রমাণের দায়িত্ব সেই ব্যক্তিরই। সাক্ষ্য আইনের ১০৩ ধারা।  সাক্ষ্য আইনের ১০৪ ধারার বিধানমতে যখন কোনো ব্যক্তি কোনো ঘটনার সাক্ষ্য দিতে চায়, যাহা অন্য একটি ঘটনার উপর নির্ভরশীল, তখন সেই ব্যক্তিকেই এই অন্য ঘটনাটির প্রমাণের দায়িত্ব নিতে হইবে। তাছাড়া কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তি যদি তাহার অপরাধ সংক্রান্তে দন্ডবিধির ব্যতিক্রমের আওতায় আসিতে চায়,... " Learn More

সাক্ষ্য আইন

" তদন্ত বলিতে সাধারণত কোনো অপরাধ সংঘটনের সঠিক তথ্য সংগ্রহ করাকে বুঝায়। অর্থাৎ সত্য উদঘাটন করাই তদন্তের মূখ্য উদ্দেশ্য। এই সত্য উদঘাটনের জন্য বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় তথ্য সংগ্রহ করিতে হয়। সঠিক তথ্য সংগ্রহে যিনি যতো পারদর্শী তিনি ততো দক্ষ তদন্তকারী অফিসার। তাই তদন্তকারী অফিসারকে  ফৌজদারী কার্যবিধি এবং পিআরবি এর বিধি-বিধান অনুসরণ করিয়া বিরতিহীনভাবে তদন্তকার্য পরিচালনা করিতে হয়। একজন দক্ষ তদন্তকারী অফিসারকে মামলা তদন্তকালে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি সঠিকভাবে অনুসরণ করিতে হইবে। (১) তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ার সাথে সাথেই এজাহার সংশ্লিষ্ট সকল কাগজপত্র গভীরভাবে পর্যালোচনা করিয়া মামলার ক্লু সংগ্রহ করা। (২) তদন্তের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর থানার পুলিশ রেকর্ড পর্যালোচনা করিয়া তথ্য সংগ্রহ করা।   (৩) থানায় সংরক্ষিত ভিলেজ ক্রাইম নোট বুক (VCNB) অথবা সিডিএমএস হইতে অপরাধীদের তথ্য  সংগ্রহ করা (পিআরবি-৩৯১)।     (৪) সম্পত্তি চুরি... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" জালিয়াতিঃ যে ব্যক্তি জনগণ বা কোনো ব্যক্তি বিশেষের ক্ষতি বা অনিষ্ট সাধন করা বা কোনো দাবী বা অধিকার সমর্থন করা অথবা কোনো ব্যক্তিকে সম্পত্তি পরিত্যাগ করিতে বা প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ চুক্তি সম্পাদনে বাধ্য করিবার অভিপ্রায়ে কিংবা প্রতারণা বা প্রতারণা করা যাইতে পারে এইরূপ অভিপ্রায়ে কোনো মিথ্যা দলিল বা এমন দলিলের অংশবিশেষ তৈরি করে, সেই ব্যক্তি জালিয়াতি করিয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে (বাংলাদেশ দন্ডবিধি আইনের ৪৬৩ ধারা)।  জালিয়াতি ৪ (চার) প্রকার। যেমন- (১) মুক্তহস্ত, অনুকরণ বা নকলকৃত জালিয়াতি (Free hand, Sumulated or Copied Forgery)। (২) ট্রেসিং জালিয়াতি (Traced Forgery)। (৩) স্মৃতির সাহায্যে জালিয়াতি (Forgery by Memory)।(৪) নমুনা ব্যতীত জালিয়াতি বা অন্যের নামে জালিয়াতি (Forgery without model or Forgery by impersonation)এই প্রকারভেদ দস্তখত বা হাতের লেখা সনাক্তকরণ ও তুলনার উদ্দেশ্যে করা হইয়া থাকে।  ট্রেসিং জালিয়াতির পদ্ধতি... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান

Dotted Shape Dotted Shape
সাইবার ক্রাইম
জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা
Ways to get refund stolen mobile banking cash
সাইবার ক্রাইম সাইবার ক্রাইম

সাইবার ক্রাইম

সাইবার ক্রাইম কি? সাইবার ক্রাইম কিভাবে সংঘটিত হয় ? সাইবার ক্রাইম হচ্ছে ইন্টারনেট ব্যবহার করে মোবাইল অথবা কম্পিউটার এর মাধ্যমে কোন অপরাধ করা। যেমন- মোবাইলের...

Read More
জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা

জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা

Read More
Ways to get refund stolen mobile banking cash Ways to get refund stolen mobile banking cash

Ways to get refund stolen mobile banking cash

Read More