" বাংলাদেশ দন্ডবিধি আইনের ৩৬২ ধারা এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ২(খ) ধারা মোতাবেক অপহরণ অর্থ বলপ্রয়োগ বা প্রলুব্ধ করে বা ফুসলায়ে বা ভূল বুঝায়ে বা ভীতি প্রদর্শন করে কোনো স্থান হতে কোনো ব্যক্তিকে অন্যত্র যেতে বাধ্য করা। অপহরণ মামলা দুই ধরণের হতে পারে। যেমন-(১) ১৮ বৎসরের নিচে যে কোনো শিশু অথবা যে কোনো বয়সের নারী অপহরণ হলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারা মোতাবেক মামলা হবে। (২) ১৮ বৎসরের উর্ধ্বে যে কোনো পুরুষ অপহরণ হলে অবস্থাভেদে দন্ডবিধির ৩৬৩, ৩৬৪, ৩৬৫ ধারায় মামলা হবে।  অপহরণ মামলা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ মামলা। মামলা রুজু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তদন্তকারী অফিসারকে তৎপর থাকতে হবে। দ্রুত মামলার ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থল পরিদর্শন করে ঘটনাস্থলের খসড়া মানচিত্র সূচীপত্রসহ প্রস্তুত করতে হবে। ঘটনাস্থলে কোনো আলামত পাওয়া গেলে তা জব্দ করতে হবে। মামলার বাদীকেসহ প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬১ ধারা... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" বাংলাদেশ দন্ডবিধির ৩৭৫ ধারা এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৯ ধারা মোতাবেক যদি কোনো পুরুষ বিবাহ বন্ধন ব্যতীত ১৬ বৎসরের অধিক বয়সের কোনো নারীর সহিত তার সম্মতি ব্যতিরেকে বা ভীতি প্রদর্শন বা প্রতারণামূলকভাবে তার সম্মতি আদায় করে অথবা ১৬ বৎসরের কম বয়ষের কোনো নারী বা শিশুর সহিত তার সম্মতিসহ বা সম্মতি ব্যতিরেকে যৌন সঙ্গম করে, তাহলে তিনি উক্ত নারী বা শিশুকে ধর্ষণ করেছে বলে গণ্য হবে।  ধর্ষণ মামলা তদন্তকালে তদন্তকারী অফিসার নিম্নলিখিত বিষয়গুলির উপর গুরুত্ব আরোপ করবেন। (১) ধর্ষিতা যদি নিজেই থানায় হাজির হয়ে তার ধর্ষণের বিবরণ দিয়ে এজাহার দায়ের করে তাহলে একজন নারী পুলিশ দ্বারা কিভাবে ধর্ষণ করা হয়েছে, ধর্ষণকারী দ্বারা ধর্ষিতার শরীরের কোনো স্থানে কোনো জখম আছে কিনা, ধর্ষিতার পরিধেয় বস্ত্রে বীর্যপাতের কোনো দাগ আছে কিনা ইত্যাদি জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে এবং পরিধেয় বস্ত্রে বীর্যপাতের দাগ থাকলে তা আলামত হিসেবে জব্দ করতে হবে এবং আদালতের অনুমত... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" খুন মামলা রুজু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তদন্তকারী অফিসার ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থলে রওয়ানা হবেন এবং ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থলে উপস্থিত হয়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করবেন। সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করার সময় মৃতদেহ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জখমের পূর্ণ বিবরণ সুস্পষ্টভাবে সুরতহাল রিপোর্টে উল্লেখ করবেন। লাশের প্রত্যেক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অবস্থান অবশ্যই সুরতহাল রিপোর্টে উল্লেখ করতে হবে। লাশের পরিধেয় বস্ত্র আলামত হিসেবে জব্দ করতে হবে। মৃত ব্যক্তি মহিলা হলে অবশ্যই একজন নারী পুলিশ দ্বারা লাশ পরীক্ষা করাতে হবে। লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করা হলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয় করার জন্য ময়না তদন্ত করানোর উদ্দেশ্যে পুলিশ স্কটের মাধ্যমে মৃতদেহ মর্গে প্রেরণ করতে হবে।  মামলার ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থল পরিদর্শন করে ঘটনাস্থলের খসড়া মানচিত্র সূচীপত্রে সহ পৃথক কাগজে প্রস্তুত করতে হবে। ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থল পরিদ... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" বাংলাদেশ দন্ডবিধি আইনের ৩৯১ ধারার বিধান মোতাবেক পাঁচ বা ততোধিক ব্যক্তি মিলিতভাবে কোনো দস্যুতা অনুষ্ঠান করলে বা করার উদ্যোগ গ্রহণ করলে প্রত্যেক ব্যক্তি ডাকাতির অপরাধে অপরাধী হবে। ডাকাতি মামলা একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা। তদন্তকারী অফিসারকে গুরুত্ব সহকারে ডাকাতি মামলা তদন্ত করতে হয়। ডাকাতি মামলা রুজু হওয়ার সাথে সাথে নিজ থানা সহ পার্শ্ববর্তী থানা সমূহে শোরগোল বা হৈ চৈ পড়ে যায়।  দ্রুত আসামী গ্রেফতার এবং লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার করার নিমিত্তে  পার্শ্ববর্তী থানা সমূহে হৈ চৈ বিজ্ঞপ্তি প্রেরণ করতে হয়। কাজেই তদন্তকারী অফিসারকে অত্যন্ত ধৈর্য, সহিষ্ণুতা এবং তীক্ষ্ম বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে তদন্তে অগ্রসর হতে হয়। এই ধরণের মামলার তদন্তে রওয়ানা হওয়ার পূর্বে ভিলেজ ক্রাইম নোট বুক (ভিসিএনবি) ভালোভাবে পর্যালোনা করে বিগত ৫ বৎসর যেসব অপরাধী ডাকাতির কাজে সক্রিয় ছিলো এবং ডাকাতির অপরাধে সাজা ভোগ করেছে তাদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ করতে হবে। বর্তমানে সিডিএমএস প... " Learn More

বাংলাদেশ দন্ডবিধি

" পিআরবি ৩৮০ প্রবিধান মোতাবেক প্রতিটি থানায় একটি করে খতিয়ান পরিদর্শন নিবন্ধন বহি বা রেজিষ্টার রক্ষণা-বেক্ষণ করা হয়ে থাকে। ইহা থানার রেজিষ্টার সমূহের মধ্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি রেজিষ্টার। থানায় মামলা রুজু হওয়ার সাথে সাথেই এই রেজিষ্টারের কার্যক্রম শুরু হয়ে যায় এবং তদন্ত শেষে কোর্টে মামলা চুড়ান্ত নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তথা কোর্ট হতে ফাইনাল মেমো (FM) থানায় গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে। তাছাড়াও কোনো মামলায় রিভিশন বা আপীল হলে সেই তথ্যও মন্তব্যের কলামে লেখা হয় এবং রিভিশন বা আপীল চুড়ান্ত নিস্পত্তি হলে সেই ফলাফল অনুসারে এই রেজিষ্টারে প্রতিটি মামলার তথ্য সন্নিবেশিত করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ কোনো মামলার যাবতীয় তথ্য এই রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ থাকে। আসামী পলাতক থাকলে, গ্রেফতার হলে, জামিনে মুক্ত থাকলে, আসামীর বিরুদ্ধে পূর্বের সাজার তথ্য থাকলে, চোরাইমাল উদ্ধার থাকলে, আসামী সাজাপ্রাপ্ত হলে বা খালাস পাইলে, কে মামলাটি তদন্ত করেছেন, মামলার রেকর্ডপত্র কতদিন সংর... " Learn More

পিআরবি
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় এজাহারকারী বা বাদী নিজেই অপরাধ করে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য অথবা অপরাধ থেকে বচার জন্য মামলা দায়ের করে থাকে। এজাহারকারী বা বাদী মামলার ঘটনার সহিত জড়িত থাকার সাক্ষ্য প্রমাণ তদন্তে পাওয়া গেলে তিনিও আসামী হতে পারেন। এই ক্ষেত্রে আদালতে মামলার বিচারকালে বাদীপক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণের সময় বাদীকে দিয়ে অপরাধ প্রমাণ করা যাবে না। কারণ আসামী হিসেবে তিনি আদালতে সাক্ষীর কাঠগড়ায় শপথ বাক্য পাঠ করে সাক্ষ্য দিতে পারবেন না। এজাহারকারী বা বাদী যখন আসামীর পর্যায়ভুক্ত হবে সেই ক্ষেত্রে তদন্তকারী অফিসার দুইটি পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যেমন-(১) অভিযোগপত্র দাখিল করার সময় অভিযোগপত্রে এজাহারকারীকে বা বাদীকে আসামীর কলামে দেখাতে হবে এবং অভিযোগপত্রে সাক্ষীর কলামে বাদীর নাম দেখানো যাবে না। অভিযোগপত্রের প্রথম কলামে বাদী অভিযোগকারী হিসেবে ঠিকই থাকবে কিন্তু অভিযোগপত্রের ভিতরে বাদী আসামী পর্যায়ভুক্ত হওয়ার বিশদ বিবরণ উল্লেখ করতে হবে। (২) অভিযোগ... " Learn More

পিআরবি
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" থানায় এজাহার পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মামলার তদন্ত শুরু হয়। ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৬ ধারার বিধান অনুসারে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ম্যাজিষ্ট্রেটের নির্দেশ ছাড়াই তদন্ত শুরু করতে পারেন। তাছাড়াও ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৭(১) ধারার বিধান মতে অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তার কোনো অধস্তন অফিসারকে যিনি সরকার কর্তৃক এ সম্পর্কে সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা নির্ধারিত পদ অপেক্ষা নিম্ন পদস্থ নয় এমন কোনো অফিসারকে তদন্ত করার নির্দেশ দিতে পারেন। এছাড়াও যে কোনো উর্ধ্বতন পুলিশ অফিসার তদন্ত করতে পারেন। তদন্ত করা পুলিশের দয়িত্ব। পুলিশের তদন্তের কাজে ম্যাজিষ্ট্রেট বা অন্য কোনো বিচারক হস্তক্ষেপ করতে পারবেন না। এজাহার গ্রহণ করার পর পরই থানায় হউক বা ঘটনাস্থলে হউক পুলিশ অফিসার যা কিছু করবেন তাই তদন্ত বলে গণ্য হবে। যেমন- (১) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা,(২) আলামত জব্দ করা,(৩) সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ করা, (৪) আসামী গ্রেফতার করা,(৫) আসামীর দেহ বা বাড়ি তল্লাশী করা, (৬) চোরাই মা... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৬(১) ধারার বিধান অনুসারে কোনো ব্যক্তি পুলিশের হেফাজতে থাকাকালে মারা গেলে সুরতহাল তদন্ত পরিচালনার ক্ষমতা সম্পন্ন নিকটতম ম্যাজিষ্ট্রেট অবশ্যই মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে পুলিশ অফিসার কর্তৃক তদন্ত ছাড়াও অথবা এরূপ তদন্তের অতিরিক্ত তদন্ত করবেন।   পুলিশের করণীয়ঃ (১) পুলিশ হেফাজতে কোনো আসামী মারা গেলে থানার ডিউটিরত অফিসার সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি অফিসার ইনচার্জকে অবহিত করবেন এবং মৃত্যুজনিত সমস্ত ঘটনা সাধারণ ডায়রীতে লিপিবদ্ধ করবেন। অফিসার ইনচার্জ থানায় হাজির থাকলে বিষয়ট তাৎক্ষণিক পুলিশ সুপারকে সহ নিকটতম ম্যাজিষ্ট্রেটকে জানাবেন (পুলিশ আইনের ২৪ ধারা এবং পিআরবি ৩০২(খ) প্রবিধান)। অফিসার ইনচার্জ থানায় হাজির না থাকলে অন্য যে অফিসার থানার দায়িত্বে থাকবেন সেই উপরোক্ত কাজ করবেন।(২) ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৪ ধারার বিধান অনুসারে থানার অফিসার ইনচার্জ একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করবেন এবং ম্যাজিষ্ট্রেট কর্তৃক তদন্ত ছাড়াও পুলিশ কর্তৃক তদন্তের... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯২ ধারার বিধান মোতাবেক সরকার মামলা পরিচালনার জন্য পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) নিয়োগ করতে পারেন। পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) কোনো প্রকার লিখিত কর্তৃত্ব ছাড়াই আদালতে হাজির হতে ও মামলা পরিচালনা করতে পারেন (ফৌদারী কার্যবিধির ৪৯৩ ধারা)।  ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৪ ধারায় মামলা প্রত্যাহারের বিধান রয়েছে। উক্ত ধারার বিধান অনুসারে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আদালতের অনুমতি নিয়ে কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনীত মামলা সাধারণভাবে বা যে সকল অপরাধে তার বিচার হচ্ছে তা যেকোনো এক বা একাধিক অপরাধ সম্পর্কে মামলা পরিচালনা প্রত্যাহার করতে পারবে এবং এই প্রত্যাহারের ফলে-(ক) চার্জ প্রণয়নের পূর্বে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করা হলে উক্ত এক বা একাধিক অপরাধ সম্পর্কে আসামীকে অব্যাহতি প্রদান করতে হবে।(খ) চার্জ প্রণয়নের পর মামলা প্রত্যাহারের আবেদন  করা হলে অথবা এই বিধির অধীন কোনো চার্জ প্রণয়ন প্রয়োজন না হলে উক্ত এক বা একাধিক অপরাধ সম্পর্কে আসামীকে খালাস... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" ফৌজদারী কার্যবিধির ৫১ ও ৫২ ধারার বিধান অনুসারে পুলিশ আটককৃত ব্যক্তির দেহ তল্লাশী করে থাকেন। উক্ত ব্যক্তির পরিধেয় বস্ত্র ছাড়া যা কিছু পাওয়া যাবে তা কথিত চোরাইমাল বা সন্দিগ্ধ চোরাই বা অপরাধ সংঘটনে জড়িত কোনো মালামাল হিসেবে পুলিশ আটক করতে পারেন (ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৫০ এবং পিআরবি ৩২২ প্রবিধান)।  আটককৃত মালামাল নিস্পত্তিঃ (১) পুলিশ কর্তৃক আটককৃত মালামাল সম্পর্কে সঙ্গে সঙ্গে ম্যাজিষ্ট্রেটকে জানাতে হবে। ম্যাজিষ্ট্রেট যথাবিহিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন (ফৌজদারী কার্যবিধির ৫২৩ ধারা এবং পুলিশ আইন ২৫ ধারা)। (২) আটককৃত সম্পত্তির অধিকারী ব্যক্তি যোগ্য বিবেচিত হলে ম্যাজিষ্ট্রেট মালামাল ফেরত দিতে পারেন।(৩) সম্পত্তির অধিকারী ব্যক্তি যদি অজ্ঞাত হয়, ম্যাজিষ্ট্রেট উক্ত সম্পত্তি আটক করে একটি ঘোষণাপত্র প্রচার করবেন এই মর্মে যে, ৬ মাসের মধ্যে প্রকৃত মালিক দাবী পেশ করতে পারবে (ফৌজদারী কার্যবিধির ৫২৩ ধারা এবং পুলিশ আইন ২৬ ধারা। (৪) ৬ মাসের মধ্... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

Dotted Shape Dotted Shape
সমন এবং ওয়ারেন্ট কি?
জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা
পাওনা টাকা আদায় করার পদ্ধতি
সমন এবং ওয়ারেন্ট কি? সমন এবং ওয়ারেন্ট কি?

সমন এবং ওয়ারেন্ট কি?

বিজ্ঞ আদালতে মামলার বিচার চলাকালে বাদীর অভিযোগ প্রমান করার জন্য এবং প্রকৃত অপরাধীকে শাস্তি প্রদানের জন্য মামলার বাদীকে সহ সাক্ষী ও আসামীকে আদালতে হাজির করার...

Read More
জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা

জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা

Read More
পাওনা টাকা আদায় করার পদ্ধতি পাওনা টাকা আদায় করার পদ্ধতি

পাওনা টাকা আদায় করার পদ্ধতি

Read More