Featured Posts
Trending Posts
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা ওসি কে?
1 day ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৪(ত) ধারার সংজ্ঞা মোতাবেক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলিতে সেই সকল অফিসারকে বুঝাইবে যাহারা কনষ্টেবল পদের উপরে এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অব্যবহিত নীচে এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অনুপস্থিতিতে, অসুস্থতা অথবা অন্য কোনো কারণে তিনি তাহার কর্তব্য পালনে অপারগ হইলে যে পুলিশ অফিসার থানায় উপস্থিত থাকেন অথবা সরকার নির্দেশ দিলে উপস্থিত অন্য যে কোনো পুলিশ অফিসারকে বুঝাইবে (PRB-201/205)। বাস্তব ক্ষেত্রে বর্তমানে থানায় ইন্সপেক্টর পদ মর্যাদার একজন অফিসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসাবে দায়িত্ব পালন করিয়া থাকেন। ইন্সপেক্টর এর অনুপস্থিতিতে সিনিয়রিটি অনুযায়ী সাব- ইন্সপেক্টর (এসআই) এবং সাব- ইন্সপেক্টর এর অনুপস্থিতিতে সিনিয়রিটি অনুসারে এসিস্ট্যান্ট সাব- ইন্সপেক্টর (এএসআই) এই দায়িত্ব পালন করিয়া থাকেন। পিআরবি ২০১ বিধি অনুযায়ী কনস্টেবল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করিতে পারে... " Learn More
এজাহারের আইন সংগত মূল্য কি?
1 day ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৫৪ ধারার বিধান অনুসারে পুলিশের নিকট সর্বপ্রথম লিখিত বা মৌখিকভাবে কোনো আমলযোগ্য অপরাধের যে সংবাদ পৌছে, তাহাই এজাহার বা প্রাথমিক তথ্য বিবরণী (First information report) বলিয়া অভিহিত (PRB-243)। এজাহারের আইন সংগত মূল্য নিম্নে উল্লেখ করা হইল। (১) এজাহার থানায় লিপিবদ্ধ হওয়ার পরপরই আদালতে পাঠাইতে হইবে। (২) সাক্ষ্য আইন মোতাবেক আমলযোগ্য কোনো অপরাধের সংদবাদ থাকিলেই ইহা সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণীয়। এজাহার কোনো মামলার সবচেয়ে পূর্বের রেকর্ড বলিয়া ইহা আদালতকে সমর্থন করে এবং আদালত বুঝিতে সক্ষম হন যে, শুরুর সময় এজাহারকারীর কি অভিযোগ ছিল এবং পরে কোনো অলংকরণ করা হইয়াছে কিনা। এজাহার কোনো মামলার তথ্য ভান্ডার নহে। এজাহার আইনের গতিকে পরিচালিত করে এবং সেই অনুসারে তদন্তকালে তথ্য সংগৃহীত হয়। এজাহার কখনো মৌলিক সাক্ষ্য হিসাবে আদালতে গ্রহণীয় নহে। তবে এজাহার সাক্ষ্য আইনের ১৪৫ ধারা এবং ১৫৭ ধারা মোতাবেক বাদী বা সংবাদদাতার সাক্ষ্য... " Learn More
জনশৃংখলা ব্যবস্থা কি?
2 days ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। সবাই এই সমাজে শান্তিতে বসবাস করিতে চায়। উহা তাহাদের স্বীকৃত মানবাধীকার। অনেক সময় কিছু কিছু আইন অমান্যকারী ব্যক্তি, ব্যক্তিস্বার্থে বা দলগত স্বার্থে সমাজের এই শৃংখলা নষ্ট করিয়া থাকে বা সচেষ্ট হয়। সমাজে দাঙ্গা-হাঙ্গামা বা বেআইনী সমাবেশের মাধ্যমে মানুষের শান্তি নষ্ট করে বা ব্যাহত করে। এই সকল শৃংখলা পরিপন্থি ক্রিয়াকান্ড প্রতিরোধ করার ব্যবস্থাকেই জনশৃংখলা ব্যবস্থা বলা হয়। দন্ডবিধির অষ্টম পরিচ্ছেদে এই সম্পর্কে আলোচনা করা হইয়াছে (ধারা ১৪১-১৬০ দন্ডবিধি)। নানান কারণে জনশৃংখলা ভঙ্গ হইতে পারে। বাংলাদেশ দন্ডবিধি আইনের ১৪১ ধারায় এই সম্পর্কে পাঁচটি কারণ উল্লেখ করা হইয়াছে। যেমন-(১) অপরাধমূলক বলপ্রয়োগের ভান করিয়া সরকারী কর্চারীকে আইনানুগ ক্ষমতা প্রয়োগে ভয়াভিভুত করা। (২) কোনো আইন বা আইনানুগ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে বাধা দান করা।(৩) কোনো দুস্কর্ম বা অপরাধমূলক অনধিকার প্রবেশ বা অন্যবিধ অপরাধ অনুষ্ঠান করা।(৪) কোনো ব্যক্তির প্র... " Learn More
বিএল কেস কি?
2 days ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" বিএল কেস অর্থাৎ (Bad Livelyhood Case) অসদাচরণকারীর বিরুদ্ধে পুলিশ কর্তৃক একটি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা। ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১০৮ ধারায় রাষ্ট্রদ্রোহীতামূলক বিষয় প্রচারকারী ব্যক্তির সদাচরণের মুচলেকা গ্রহণের বিধান রহিয়াছে এবং ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১০৯ ধারার অনুরূপভাবে ভবঘুরে ও সন্দেহজনক ব্যক্তির অসদাচরণের মুচলেকা নেওয়া হইয়া থাকে। তাছাড়া ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১১০ ধারায় অভ্যসগত অপরাধীদের সদাচরণের জন্য মুচলেকা গ্রহণের বিধান রহিয়াছে। উল্লিখিত অভ্যাসগত অপরাধীদের মধ্যে রহিয়াছে –(১) অভ্যাসগত দস্যু, গৃহভঙ্গকারী চোর বা জালিয়াত।(২) অভ্যাসগতভাবে চোরাইমাল গ্রহণকারী।(৩) অভ্যাসগতভাবে চোরদের রক্ষাকারী বা আশ্রয় প্রদানকারী অথবা চোরাইমাল গোপন করিতে বা হস্তান্তর করিতে সাহায্যকারী (দন্ডবিধি আইনের ২১২ ধারা)। (৪) অভ্যাসগতভাবে ফুসলাইয়া লোক অপহরণকারী, বলপূর্বক সম্পত্তি আদায়কারী, প্রতারণাপূর্বক ক্ষতি সাধনকারী অথবা দন্ডবিধি আইনের নিম্নলিখিত ধারার অপরাধকারী ব... " Learn More
পুলিশ রিপোর্ট কি?
3 days ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৫৬ ধারার বিধান মোতাবেক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বা কোনো তদন্তকারী অফিসার কোনো মামলার তদন্ত শেষ করিয়া ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৭৩ ধারার বিধান মোতাবেক আমলী আদালতে যে রিপোর্ট দাখিল করিয়া থাকেন, তাহাকে পুলিশ রিপোর্ট বলা হয়। এই রিপোর্ট দুই ধরণের হয়। যেমন=(১) অভিযোগপত্র বা চার্জ সিট,(২) চুড়ান্ত রিপোর্ট বা ফাইনাল রিপোর্ট।অভিযোগপত্র বা চার্জ সিটঃ তদন্তকারী অফিসার তাহার তদন্ত শেষে যদি অভিযুক্ত বা সন্দিগ্ধ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট মামলায় ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৭০ ধারা মোতাবেক পর্যপ্ত সাক্ষ্য প্রমাণ প্রাপ্ত হন, তবে তিনি আসামী বা আসামীদের বিরুদ্ধ্বে আইনের প্রযোজ্য ধারায় অভিযোগপত্র বা চার্জসিট দাখিল করেন। উহাতে মামলার যাবতীয় তথ্য থাকে। এমনকি আসামীর পূর্ব ইতিহাস ও পূর্ব দন্ড (যদি থাকে) উল্লেখ করা হয়। অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে মামলার কার্যক্রম শুরু হয় (পিআরবি-২৭২)। চুড়ান্ত রিপোর্ট বা ফাইনাল রিপোর্টঃ&nb... " Learn More
পুলিশের দায়িত্ব ও কর্তব্য কি?
4 days ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" পুলিশ কর্মচারীকে নানা পরিস্থিতিতে নানান ধরণের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করিতে হয়। দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে অবহেলা করার কোনো সুযোগ নাই। ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনের ২৩ ধারা অনুসারে পুলিশের দায়িত্ব ও কর্তব্য সমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হইল।(১) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত সকল বৈধ আদেশ দ্রুত পালন করা বা কার্যকরী করা (পিআরবি-১১৭)। (২) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত সর্বপ্রকার বৈধ পরোয়ানা জারি ও দ্রুত কার্যকরী করা।(৩) সর্বসাধারণের শান্তিরক্ষা সম্পর্কিত সংবাদ সংগ্রহ করা এবং যথাস্থানে রিপোর্ট করা (ফৌজদারী কার্যবিধি ১৫০ ধারা)। (৪) কোনো অপরাধ সংঘটিত হইতে দেখিলে বা হইবার আশংকা থাকিলে উক্ত অপরাধ প্রতিরোধ বা নিবারণ করা (ফৌজদারী কার্যবিধি ১৪৯ ধারা)। (৫) সর্বসাধারণের বিরক্তিকর কার্য অর্থাৎ পাবলিক ন্যুইসেন্স নিবারণ করা। (৬) অপরাধের বৃত্তান্ত অনুসন্ধান বা উদঘাটন করা (পিআরবি-২৫৬/৩৫৮)। (৭) অপরাধীকে বিচারার্থে আদাল... " Learn More
দাগী আসামী কারা?
4 days ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" আইনের কোথাও দাগী আসামীর সংজ্ঞা প্রাদান করা হয় নাই। তবে পিআরবি ৩৩৬ বিধি পর্যালোচনা করিয়া দেখা যায় যে, দুই ধরণের অপরাধীকে পুলিশের নিরীক্ষণে (Surveillance) রাখার বিধান রহিয়াছে। যেমন-(ক) মারাত্মক ধরণের অপরাধে অভিযুক্ত হইয়া সাজাপ্রাপ্ত এবং(খ) সন্দেহভাজন ব্যক্তি। তাই বলা যায় যে, যাহারা কাহারও শরীরের উপর হামলা করিয়া এবং সম্পত্তি সংক্রান্ত অপরাধে জড়িত হইয়া সাজাপ্রাপ্ত হইয়াছে, তাহারাই দাগী আসামী হিসাবে চিহ্নিত। অর্থাৎ অপরাধজনক কৃতকর্মের জন্য যাহাদের নামে লাল কালির দাগ লাগিয়াছে, তাহারাই দাগী বা দাগী আসামী। দাগী আসামীদের নাম পুলিশ রেকর্ডের সর্বত্র লাল কালিতে লেখা হইয়া থাকে (পিআরবি-৪৯৯)। সকল দাগী আসামী বা অপরাধীকেই পুলিশ নিরীক্ষণে রাখার প্রয়োজন আছে। তবে থানায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক তত্ত্বাবধানকারী পুলিশ অফিসার কর্মরত না থাকিলে, সেইক্ষেত্রে পুলিশ সুপার তাহার বিবেচনাপ্রসুত নির্দেশ প্রদান করিয়া কাহারা নিরীক্ষণে থাকিবে, তাহা ঠিক করিয়... " Learn More
গ্যাং কেস কি?
5 days ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" গ্যাং কেস মূলত কোনো কুখ্যাত সংঘবদ্ধ ও পেশাদার অপরাধীদের বিরুদ্ধে সরকারি অনুমোদনক্রমে পুলিশের সিআইডি কর্তৃক যে মামলা দায়ের করা হয়, তাহাই গ্যাং কেস হিসাবে অভিহিত। পিআরবি ৬২৮ এর বিধানমতে গ্যাং কেসের কার্যপ্রণালী ব্যাখ্যা করা হইয়াছে। যখন কোনো তথ্য ও রিপোর্টের ভিত্তিতে সরকারের নিকট প্রতীয়মান হয় যে, দেশের কোনো বিশেষ এলাকায় কোনো কুখ্যাত অপরাধীদল বা গ্যাং এর সদস্যগণ মারাত্মকভাবে অপরাধ জগতে সক্রিয় আছে এবং তাহারা একের পর এক অপ্রতিরোধ্য হিসাবে নিজ এলাকায়, তার আশেপাশে, থানা এবং জেলার সীমা অতিক্রম করিয়া অপরাধ করিতেছে, তখন সরকার উক্ত গ্যাং তথা গ্যাং এর সদস্যদের বিরুদ্ধে গ্যাং কেস রুজু করিয়া তদন্তের নির্দেশ দিয়া থাকেন। পিআরবি ১১২৬ এর বিধান মোতাবেক কেবলমাত্র বাংলাদেশ পুলিশের সিআইডি (Criminal Investigation Department) এই মামলা রুজু এবং তদন্তের অধিকারী। স্থানীয় জেলা পুলিশ সুপার সর্বপ্রকার সাহায্য সহযোগিতা ও সমন্বয় সাধন করিয়া থাকেন। জেলা ম্যাজিস্ট্রেটে... " Learn More
জি আর রেজিস্টার কি?
5 days ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" জি আর রেজিস্টার বা জেনারেল রেজিস্টার (GR) কোর্ট পুলিশ পরিদর্শকের তত্ত্বাবধানে একজন এসআই বা এএসআই কোর্টে রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে। প্রকৃতপক্ষে উহা ম্যাজিস্ট্রেটের রেজিস্টার। পিআরবি ৫৩৬ বিধি মোতাবেক বেঙ্গল ফরম নং ৩৮১৭ এর মাধ্যমে একটি বড় আকৃতির বাধানো রেজিস্টারে কার্যক্রম চালানো হয়। এই রেজিস্টারের সংশ্লিষ্ট অনেক কলামে ম্যাজিস্ট্রেটকে স্বাক্ষর করিতে হয়। প্রায় প্রতিদিনই দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশের এসআই বা এএসআই (GRO) কে উক্ত রেজিস্টারটি ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট উপস্থাপন করিতে হয়। থানায় কোনো ধর্তব্য অপরাধে মামলা রেকর্ড হওয়ার পর হইতে মামলাটির চুড়ান্ত বিচার নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ঐ মামলার যাবতীয় তথ্যাদী এই রেজিস্টারে লেখা হইয়া থাকে। যে সকল তথ্য জেনারেল রেজিস্টারে লেখা হয় তাহা নিম্নে উল্লেখ করা হইলঃ (ক) থানায় রুজুকৃত সকল মামলার এজাহারের কপি প্রাপ্ত হইয়া মামলা সংক্রান্তে রিপোর্টকৃত বিষয় লেখা হয় এবং ম্যাজিস্ট্রেট স্বাক্ষর করেন। (খ) এজাহারের কপ... " Learn More
টি আই প্যারেড কি?
6 days ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" টি আই প্যারেড (Test Identificatoin Parade) বা সনাক্তকরণ মহড়া বলিতে অপরাধ তদন্তকালে ঘটনার সাক্ষীদের দ্বারা ঘটনায় সংশ্লিষ্ট আসামীকে সনাক্তকরণের ব্যবস্থা করা বুঝায়। সন্দেহভাজন কোনো ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট অপরাধে জড়িত থাকিলে তাহাকে সঠিকভাবে সনাক্ত করিতে পারিলে অপরাধটি উদঘাটন করা সম্ভব হইতে পারে। কোনো ব্যক্তির পাশাপাশি উদ্ধারকৃত চোরাইমাল সনাক্তকরণের জন্যও সনাক্তকরণ মহড়ার ব্যবস্থা করা হইয়া থাকে।সনাক্তকরণ মহড়ার পদ্ধতি সম্পর্কে পিআরবি ২৮২ বিধিতে আলোচনা করা হইয়াছে। যখন কোনো ব্যক্তিকে সনাক্তকরণের প্রয়োজন দেখা দেয় তখন এই বিধি মোতাবেক সনাক্তকরণ মহড়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় এবং নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মানিয়া উক্ত মহড়া করানো হইয়া থাকে। (ক) একজন ম্যাজিস্ট্রেট বা একজন সাব-রেজিষ্টার অথবা সংশ্লিষ্ট মামলার আগ্রহী বা স্বার্থ সংশ্লিষ্ট নহে এইরূপ দুইজন সন্মানিত ব্যক্তির উপস্থিতিতে সনাক্তকরণ মহড়া পরিচালনা করিতে হয়। সন্দিগ্ধ ব্যক্তিকে গ্রেফতারের পর স্বল্প সময়ের মধ্যে... " Learn More
গ্রেফতার কাকে বলে এবং গ্রেফতারের পদ্ধতি কি
সম্পত্তি কি এবং কত প্রকার
চাঁদাবাজির শাস্তি
গ্রেফতার কাকে বলে এবং গ্রেফতারের পদ্ধতি কি
ফৌজদারী কার্যবিধি আইন ১৮৯৮ এর ৪৬ ধারা মোতাবেক কোন ব্যক্তি কথা বা কাজের দ্বারা হেফাজতে আত্মসমর্পণ না করলে পুলিশ অফিসার আইনানুগ ক্ষমতাবলে আইনসংগত উপায়ে তার...
Read Moreসম্পত্তি কি এবং কত প্রকার
সম্পত্তি বলতে সাধারনত জমি-জমা, ঘর-বাড়ি, টাকা-পয়সা, স্বর্ণালংকার ইত্যাদিকে বুঝায় কিন্তু আইনের ভাষায় সম্পত্তি হচ্ছে টাকা-পয়সা, স্বর্ণালংকার, দলিলপত্র সহ অস্থাবর যে কোন বস্তু বা দ্রব্য। সম্পত্তি...
Read Moreচাঁদাবাজির শাস্তি
সকল চাদা চাদাবাজি নয় আবার সকল চাদাবাজিও চাদা নয়। আইনের ভাষায় যদি কোন ব্যক্তি স্বেচ্ছাকৃতভাবে অন্য কোন ব্যক্তিকে ভয় দেখাইয়া অসাধুভাবে বলপূর্বক কোন সম্পত্তি আদায়...
Read More