Featured Posts
Trending Posts
পুলিশের প্রতিরোধমূলক ক্ষমতাগুলি কি কি?
3 hours ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধি আইন মোতাবেক আমলযোগ্য অপরাধ প্রতিরোধ বা নিবারণ কল্পে পুলিশকে বেশকিছু আইনী ক্ষমতা প্রদান করা হইয়াছে, সেইগুলি প্রয়োগ করিয়া পুলিশ অপরাধ প্রতিরোধ করিতে সক্ষম হইতে পারে। যেমন- (১) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৪৯ ধারাঃ অপরাধ প্রতিরোধ ও দমন করাই পুলিশের মূল কর্তব্য এবং এলাকার শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই পুলিশের দায়িত্ব। এই ধারা অনুযায়ী যে কোনো পুলিশ অফিসার অপরাধ প্রতিরোধের বা নিবারণের লক্ষ্যে তাহার সাধ্যমত পদক্ষেপ গ্রহণ করিয়া কোনো আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটন ঠেকাইতে পারেন। (২) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৫০ ধারাঃ কোনো অধস্তন পুলিশ অফিসার আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটনের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে কোনো সংবাদ পাইলে তিনি যাহাতে অপরাধটি সংঘটিত হইতে না পারে সেই লক্ষ্যে তাহার উর্ধতন কর্মকর্তাকে সংবাদটি জানাইবেন, যাহাতে উর্ধতন অফিসার তাহার সাধ্যমত প্রতিরোধমূলিক পদক্ষেপ নিতে পারেন। (৩) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৫১ ধারাঃ কোনো পুলিশ অফিসার যখন দায়ী ব্... " Learn More
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা ওসি কে?
1 week ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৪(ত) ধারার সংজ্ঞা মোতাবেক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলিতে সেই সকল অফিসারকে বুঝাইবে যাহারা কনষ্টেবল পদের উপরে এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অব্যবহিত নীচে এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অনুপস্থিতিতে, অসুস্থতা অথবা অন্য কোনো কারণে তিনি তাহার কর্তব্য পালনে অপারগ হইলে যে পুলিশ অফিসার থানায় উপস্থিত থাকেন অথবা সরকার নির্দেশ দিলে উপস্থিত অন্য যে কোনো পুলিশ অফিসারকে বুঝাইবে (PRB-201/205)। বাস্তব ক্ষেত্রে বর্তমানে থানায় ইন্সপেক্টর পদ মর্যাদার একজন অফিসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসাবে দায়িত্ব পালন করিয়া থাকেন। ইন্সপেক্টর এর অনুপস্থিতিতে সিনিয়রিটি অনুযায়ী সাব- ইন্সপেক্টর (এসআই) এবং সাব- ইন্সপেক্টর এর অনুপস্থিতিতে সিনিয়রিটি অনুসারে এসিস্ট্যান্ট সাব- ইন্সপেক্টর (এএসআই) এই দায়িত্ব পালন করিয়া থাকেন। পিআরবি ২০১ বিধি অনুযায়ী কনস্টেবল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করিতে পারে... " Learn More
জনশৃংখলা ব্যবস্থা কি?
1 week ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। সবাই এই সমাজে শান্তিতে বসবাস করিতে চায়। উহা তাহাদের স্বীকৃত মানবাধীকার। অনেক সময় কিছু কিছু আইন অমান্যকারী ব্যক্তি, ব্যক্তিস্বার্থে বা দলগত স্বার্থে সমাজের এই শৃংখলা নষ্ট করিয়া থাকে বা সচেষ্ট হয়। সমাজে দাঙ্গা-হাঙ্গামা বা বেআইনী সমাবেশের মাধ্যমে মানুষের শান্তি নষ্ট করে বা ব্যাহত করে। এই সকল শৃংখলা পরিপন্থি ক্রিয়াকান্ড প্রতিরোধ করার ব্যবস্থাকেই জনশৃংখলা ব্যবস্থা বলা হয়। দন্ডবিধির অষ্টম পরিচ্ছেদে এই সম্পর্কে আলোচনা করা হইয়াছে (ধারা ১৪১-১৬০ দন্ডবিধি)। নানান কারণে জনশৃংখলা ভঙ্গ হইতে পারে। বাংলাদেশ দন্ডবিধি আইনের ১৪১ ধারায় এই সম্পর্কে পাঁচটি কারণ উল্লেখ করা হইয়াছে। যেমন-(১) অপরাধমূলক বলপ্রয়োগের ভান করিয়া সরকারী কর্চারীকে আইনানুগ ক্ষমতা প্রয়োগে ভয়াভিভুত করা। (২) কোনো আইন বা আইনানুগ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে বাধা দান করা।(৩) কোনো দুস্কর্ম বা অপরাধমূলক অনধিকার প্রবেশ বা অন্যবিধ অপরাধ অনুষ্ঠান করা।(৪) কোনো ব্যক্তির প্র... " Learn More
বিএল কেস কি?
1 week ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" বিএল কেস অর্থাৎ (Bad Livelyhood Case) অসদাচরণকারীর বিরুদ্ধে পুলিশ কর্তৃক একটি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা। ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১০৮ ধারায় রাষ্ট্রদ্রোহীতামূলক বিষয় প্রচারকারী ব্যক্তির সদাচরণের মুচলেকা গ্রহণের বিধান রহিয়াছে এবং ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১০৯ ধারার অনুরূপভাবে ভবঘুরে ও সন্দেহজনক ব্যক্তির অসদাচরণের মুচলেকা নেওয়া হইয়া থাকে। তাছাড়া ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১১০ ধারায় অভ্যসগত অপরাধীদের সদাচরণের জন্য মুচলেকা গ্রহণের বিধান রহিয়াছে। উল্লিখিত অভ্যাসগত অপরাধীদের মধ্যে রহিয়াছে –(১) অভ্যাসগত দস্যু, গৃহভঙ্গকারী চোর বা জালিয়াত।(২) অভ্যাসগতভাবে চোরাইমাল গ্রহণকারী।(৩) অভ্যাসগতভাবে চোরদের রক্ষাকারী বা আশ্রয় প্রদানকারী অথবা চোরাইমাল গোপন করিতে বা হস্তান্তর করিতে সাহায্যকারী (দন্ডবিধি আইনের ২১২ ধারা)। (৪) অভ্যাসগতভাবে ফুসলাইয়া লোক অপহরণকারী, বলপূর্বক সম্পত্তি আদায়কারী, প্রতারণাপূর্বক ক্ষতি সাধনকারী অথবা দন্ডবিধি আইনের নিম্নলিখিত ধারার অপরাধকারী ব... " Learn More
পুলিশ রিপোর্ট কি?
1 week ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৫৬ ধারার বিধান মোতাবেক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বা কোনো তদন্তকারী অফিসার কোনো মামলার তদন্ত শেষ করিয়া ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৭৩ ধারার বিধান মোতাবেক আমলী আদালতে যে রিপোর্ট দাখিল করিয়া থাকেন, তাহাকে পুলিশ রিপোর্ট বলা হয়। এই রিপোর্ট দুই ধরণের হয়। যেমন=(১) অভিযোগপত্র বা চার্জ সিট,(২) চুড়ান্ত রিপোর্ট বা ফাইনাল রিপোর্ট।অভিযোগপত্র বা চার্জ সিটঃ তদন্তকারী অফিসার তাহার তদন্ত শেষে যদি অভিযুক্ত বা সন্দিগ্ধ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট মামলায় ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৭০ ধারা মোতাবেক পর্যপ্ত সাক্ষ্য প্রমাণ প্রাপ্ত হন, তবে তিনি আসামী বা আসামীদের বিরুদ্ধ্বে আইনের প্রযোজ্য ধারায় অভিযোগপত্র বা চার্জসিট দাখিল করেন। উহাতে মামলার যাবতীয় তথ্য থাকে। এমনকি আসামীর পূর্ব ইতিহাস ও পূর্ব দন্ড (যদি থাকে) উল্লেখ করা হয়। অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে মামলার কার্যক্রম শুরু হয় (পিআরবি-২৭২)। চুড়ান্ত রিপোর্ট বা ফাইনাল রিপোর্টঃ&nb... " Learn More
রাজসাক্ষী কাহাকে বলে?
2 weeks ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" রাজসাক্ষী অর্থাৎ রাজার সাক্ষী। অপরাধ দমনের দায়িত্ব রাষ্ট্রের এবং এই কারণে অধিকাংশ অপরাধের মামলার বাদী রাষ্ট্র। প্রাচীনকালে কোনো মামলার বাদী হইতেন রাজা। এই ধরণের সাক্ষী তাই রাজসাক্ষী। রাজসাক্ষী অপরাধ সংঘটনের একজন সহায়ক ব্যক্তি এবং তাই সে একজন সাক্ষীও বটে। ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৩৩৭ ধারা মোতাবেক কেবলমাত্র দায়রা আদালতে বিচারযোগ্য কোনো অপরাধ বা ১০ বছর পর্যন্ত কারাদন্ডে দন্ডনীয় কোনো অপরাধ বা বাংলাদেশ দন্ডবিধি আইনের ২১৬(ক), ৩৬৯, ৪০১, ৪৩৫ বা ৪৭৭(ক) ধারার কোনো অপরাধের ক্ষেত্রে আদালত অপরাধটির তদন্ত, অনুসন্ধান বা বিচারের কোনো পর্যায়ে অপরাধটির সহিত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত বা সে সম্পর্কে গোপন তথ্যের অধিকারী বলিয়া অনুমিত কোনো ব্যক্তির সাক্ষ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে তাহাকে (আসামী) এই শর্তে ক্ষমা করিবার প্রস্তাব দিতে পারেন যে, তাহার জানা মতে অপরাধ সম্পর্কিত সামগ্রিক অবস্থা এবং উহা সংঘটনের ব্যাপারে মূল অপরাধী বা সহায়তাকারী হিসাবে জড়িত প্রত্যেকটি লোক সম... " Learn More
বে-আইনী সমাবেশ কাকে বলে?
2 weeks ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" বাংলাদেশ দন্ডবিধি আইনের ১৪১ ধারা মোতাবেক পাচ বা তার অধিক সংখ্যক লোক একই সাধারণ লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য পূরণে একত্রিত হইয়া রাষ্ট্র বিরোধি বা শান্তিভঙ্গ বা অনিষ্টকর কার্য বা বলপ্রয়োগ করে বা অন্যকোনো বে-আইনী কাজ করে বা করার প্রচেষ্টা করে তাকেই বে-আইনী সমাবেশ বলা হয়। বে-আইনী সমাবেশে যোগদানকারী ব্যক্তিদের বিরূদ্ধে বাংলাদেশ দন্ডবিধি আইনের ১৪৩ ধারা মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। কোনো সমাবেশ প্রথমে বে-আইনী না থাকিলেও পরে বে-আইনী সমাবেশে পরিনত হইতে পারে। পুলিশ নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করিয়া কোনো বে-আইনী সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করিতে পারে: (১) বে-আইনী সমাবেশের সংবাদ থানায় পাওয়ার সাথে সাথে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা থানার ডিউটি অফিসার বিষয়টি ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৫৪/১৫৫ ধারা, পুলিশ আইনের ৪৪ ধারা এবং পিআরবি নিয়ম ৩৭৭ মোতাবেক থানার সাধারণ ডায়েরীতে নোট করিয়া প্রয়োজনীয় সংখ্যক অফিসার ও ফোর্স এবং দাঙ্গাদমন সরঞ্জামাদি সহ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঘটনাস্থলের উদ্দ... " Learn More
কখন তল্লাশী পরোয়ানা ইস্যু করা হয়?
2 weeks ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৯৬ ধারা এবং পিআরবি নিয়ম ২৮০ মোতাবেক কোনো দলিল, বস্তু, অস্ত্রশস্ত্র, চোরাইমাল উদ্ধার বা কোনো ব্যক্তিকে আটক অবস্থা হইতে উদ্ধার করার জন্য আদালত নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে তল্লাশী পরোয়ানা ইস্যু করিতে পারেন। (১) যদি আদালত মনে করেন যে, ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৯৪ ও ৯৫(১) ধারা কার্যকরী নাও হইতে পারে, ন্যায় বিচারের সার্থে কোন বস্তুর জন্য তল্লাশী বা অনুসন্দধান প্রয়োজন, তখন তল্লাশী পরোয়ানা ইস্যু করিতে পারেন। (২) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৯৬(২) ধারামতে ডাক, তার বা তার কর্তৃপক্ষের হেফাজত হইতে রক্ষিত কোনো দলিল বা অন্য কোনো বস্তু তল্লাশীর জন্য আদালত তল্লাশী পরোয়ানা ইস্যু করিতে পারেন। (৩) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৯৮ ধারা মোতাবেক যখন আদালত তদন্তান্তে সন্তোষ্ট হন যে, কোনো স্থানে থাকা চোরাইমাল বা জাল দলিল বা নকল সীল বা জাল টিকিট বা জাল মুদ্রা সংস্লিষ্ট সরঞ্জাম জরুরী ভিত্তিতে উদ্ধার করা প্রয়োজন অথবা কোনো স্থানে বাংলাদ... " Learn More
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধি মোতাবেক-১৮৯৮ সালের ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১২(১) ধারা মোতাবেক সহকারী পুলিশ সুপার বা তাহার উর্ধতন যে কোন পুলিশ অফিসার একজন বিষেশ ম্যাজিষ্ট্রেটের দায়িত্ব প্রাপ্ত হইয়া কার্যক্রম গ্রহন করিতে পারেন। পুলিশের উপর এই ক্ষমতা অর্পণের উদ্দেশ্য হইল (১) এলাকার শান্তিশৃংখলা রক্ষা করা।(২) অপরাধ দমন করা।(৩) অপরাধীকে অনুসন্ধান ও গ্রেপ্তার করিয়া ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট হাজির করা। তবে শুধু নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবেন। বিচারিক ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবেন না।পুলিশ আইন মোতাবেক-পুলিশের মহা পরিদর্শক (IGP) ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনের ৫ ধারা মোতাবেক অপরাধ দমনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সর্বত্র একজন পূর্ণ ম্যাজিষ্ট্রেটের ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারেন। তিনি অপরাধ দমন কল্পে এবং তদন্তের স্বার্থে অপরাধীর অন্বেশণ যতদুর সম্ভব ম্যজিষ্ট্রেটের অনুপস্থিতে সংশ্লিষ্ট অপরাধী বা অপরাধীদেরকে খুজিয়া বাহির করিবার জন্য তাহার এই ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবেন। তাছাড়া... " Learn More
ফেরারী আসামী কাকে বলে?
3 weeks ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৮৭ ধারা এবং পিআরবি নিয়ম ৪৭২ মোতাবেক সাক্ষ্য গ্রহনের পূর্বে বা পরে যখন আদালতের নিকট প্রতীয়মান হয় যে, ওয়ারেন্ট মূলতবী থাকা সত্বেও আসামী পলাতক রহিয়াছে অথবা ওয়ারেন্ট যাহাতে তামিল না হয় সেইজন্য আসামী আত্মগোপন করিয়া আছে, তখন আদালত উক্ত আসামীকে একটা নির্দিষ্ট তারিখে অর্থাৎ আগামী ৩০ দিনের মধ্যে আসামীকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য নির্ধারিত ফরমে একটা লিখিত ঘোষণাপত্র ইস্যু করেন, উহাকে হুলিয়া বলা হয় এবং যে আসামীর বিরুদ্ধে হুলিয়া জারী করা হয় সেই আসামীকে ফেরারী আসামী বলা হয়। হুলিয়া জারী করার পদ্ধতিঃহুলিয়া জারী করার পদ্ধতি সমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হইল। (১) যেই আসামীর প্রতি হুলিয়া জারী করা হইবে সেই আসামী যেখানে বসবাস করে সেখানে প্রকাশ্য স্থানে পড়িয়া শুনাইতে হইবে।(২) যেই আসামীর প্রতি হুলিয়া জারী করা হইবে সেই আসামী যেখানে বসবাস করে সেখানে প্রকাশ্য স্থানে হুলিয়ার এককপি লটকাইয়া দিতে হইবে।(৩) হুলিয়ার এককপি আদালত ভবনের নোটিশ বোর্ডে... " Learn More
গ্রেফতার কাকে বলে এবং গ্রেফতারের পদ্ধতি কি
বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে করণীয়
ডিএনএ কি এবং ডিএনএ এর মাধ্যমে কিভাবে অপরাধী সনাক্ত করা হয়।
গ্রেফতার কাকে বলে এবং গ্রেফতারের পদ্ধতি কি
ফৌজদারী কার্যবিধি আইন ১৮৯৮ এর ৪৬ ধারা মোতাবেক কোন ব্যক্তি কথা বা কাজের দ্বারা হেফাজতে আত্মসমর্পণ না করলে পুলিশ অফিসার আইনানুগ ক্ষমতাবলে আইনসংগত উপায়ে তার...
Read Moreবাল্য বিবাহ প্রতিরোধে করণীয়
Read Moreডিএনএ কি এবং ডিএনএ এর মাধ্যমে কিভাবে অপরাধী সনাক্ত করা হয়।
ডিএনএ হচ্ছে ডিঅক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড। এটি এক ধরনের প্রোটিন যা মানবদেহে অবস্থান করে। ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে খুব সহজে অপরাধী সনাক্ত করা যায়। খুন, ধর্ষণ, চুরি,...
Read More