MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" খুন মামলা রুজু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তদন্তকারী অফিসার ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থলে রওয়ানা হবেন এবং ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থলে উপস্থিত হয়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করবেন। সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করার সময় মৃতদেহ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জখমের পূর্ণ বিবরণ সুস্পষ্টভাবে সুরতহাল রিপোর্টে উল্লেখ করবেন। লাশের প্রত্যেক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অবস্থান অবশ্যই সুরতহাল রিপোর্টে উল্লেখ করতে হবে। লাশের পরিধেয় বস্ত্র আলামত হিসেবে জব্দ করতে হবে। মৃত ব্যক্তি মহিলা হলে অবশ্যই একজন নারী পুলিশ দ্বারা লাশ পরীক্ষা করাতে হবে। লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করা হলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয় করার জন্য ময়না তদন্ত করানোর উদ্দেশ্যে পুলিশ স্কটের মাধ্যমে মৃতদেহ মর্গে প্রেরণ করতে হবে।  মামলার ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থল পরিদর্শন করে ঘটনাস্থলের খসড়া মানচিত্র সূচীপত্রে সহ পৃথক কাগজে প্রস্তুত করতে হবে। ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থল পরিদ... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" থানায় এজাহার পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মামলার তদন্ত শুরু হয়। ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৬ ধারার বিধান অনুসারে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ম্যাজিষ্ট্রেটের নির্দেশ ছাড়াই তদন্ত শুরু করতে পারেন। তাছাড়াও ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৭(১) ধারার বিধান মতে অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তার কোনো অধস্তন অফিসারকে যিনি সরকার কর্তৃক এ সম্পর্কে সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা নির্ধারিত পদ অপেক্ষা নিম্ন পদস্থ নয় এমন কোনো অফিসারকে তদন্ত করার নির্দেশ দিতে পারেন। এছাড়াও যে কোনো উর্ধ্বতন পুলিশ অফিসার তদন্ত করতে পারেন। তদন্ত করা পুলিশের দয়িত্ব। পুলিশের তদন্তের কাজে ম্যাজিষ্ট্রেট বা অন্য কোনো বিচারক হস্তক্ষেপ করতে পারবেন না। এজাহার গ্রহণ করার পর পরই থানায় হউক বা ঘটনাস্থলে হউক পুলিশ অফিসার যা কিছু করবেন তাই তদন্ত বলে গণ্য হবে। যেমন- (১) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা,(২) আলামত জব্দ করা,(৩) সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ করা, (৪) আসামী গ্রেফতার করা,(৫) আসামীর দেহ বা বাড়ি তল্লাশী করা, (৬) চোরাই মা... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৬(১) ধারার বিধান অনুসারে কোনো ব্যক্তি পুলিশের হেফাজতে থাকাকালে মারা গেলে সুরতহাল তদন্ত পরিচালনার ক্ষমতা সম্পন্ন নিকটতম ম্যাজিষ্ট্রেট অবশ্যই মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে পুলিশ অফিসার কর্তৃক তদন্ত ছাড়াও অথবা এরূপ তদন্তের অতিরিক্ত তদন্ত করবেন।   পুলিশের করণীয়ঃ (১) পুলিশ হেফাজতে কোনো আসামী মারা গেলে থানার ডিউটিরত অফিসার সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি অফিসার ইনচার্জকে অবহিত করবেন এবং মৃত্যুজনিত সমস্ত ঘটনা সাধারণ ডায়রীতে লিপিবদ্ধ করবেন। অফিসার ইনচার্জ থানায় হাজির থাকলে বিষয়ট তাৎক্ষণিক পুলিশ সুপারকে সহ নিকটতম ম্যাজিষ্ট্রেটকে জানাবেন (পুলিশ আইনের ২৪ ধারা এবং পিআরবি ৩০২(খ) প্রবিধান)। অফিসার ইনচার্জ থানায় হাজির না থাকলে অন্য যে অফিসার থানার দায়িত্বে থাকবেন সেই উপরোক্ত কাজ করবেন।(২) ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৪ ধারার বিধান অনুসারে থানার অফিসার ইনচার্জ একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করবেন এবং ম্যাজিষ্ট্রেট কর্তৃক তদন্ত ছাড়াও পুলিশ কর্তৃক তদন্তের... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯২ ধারার বিধান মোতাবেক সরকার মামলা পরিচালনার জন্য পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) নিয়োগ করতে পারেন। পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) কোনো প্রকার লিখিত কর্তৃত্ব ছাড়াই আদালতে হাজির হতে ও মামলা পরিচালনা করতে পারেন (ফৌদারী কার্যবিধির ৪৯৩ ধারা)।  ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৪ ধারায় মামলা প্রত্যাহারের বিধান রয়েছে। উক্ত ধারার বিধান অনুসারে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আদালতের অনুমতি নিয়ে কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনীত মামলা সাধারণভাবে বা যে সকল অপরাধে তার বিচার হচ্ছে তা যেকোনো এক বা একাধিক অপরাধ সম্পর্কে মামলা পরিচালনা প্রত্যাহার করতে পারবে এবং এই প্রত্যাহারের ফলে-(ক) চার্জ প্রণয়নের পূর্বে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করা হলে উক্ত এক বা একাধিক অপরাধ সম্পর্কে আসামীকে অব্যাহতি প্রদান করতে হবে।(খ) চার্জ প্রণয়নের পর মামলা প্রত্যাহারের আবেদন  করা হলে অথবা এই বিধির অধীন কোনো চার্জ প্রণয়ন প্রয়োজন না হলে উক্ত এক বা একাধিক অপরাধ সম্পর্কে আসামীকে খালাস... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" ফৌজদারী কার্যবিধির ৫১ ও ৫২ ধারার বিধান অনুসারে পুলিশ আটককৃত ব্যক্তির দেহ তল্লাশী করে থাকেন। উক্ত ব্যক্তির পরিধেয় বস্ত্র ছাড়া যা কিছু পাওয়া যাবে তা কথিত চোরাইমাল বা সন্দিগ্ধ চোরাই বা অপরাধ সংঘটনে জড়িত কোনো মালামাল হিসেবে পুলিশ আটক করতে পারেন (ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৫০ এবং পিআরবি ৩২২ প্রবিধান)।  আটককৃত মালামাল নিস্পত্তিঃ (১) পুলিশ কর্তৃক আটককৃত মালামাল সম্পর্কে সঙ্গে সঙ্গে ম্যাজিষ্ট্রেটকে জানাতে হবে। ম্যাজিষ্ট্রেট যথাবিহিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন (ফৌজদারী কার্যবিধির ৫২৩ ধারা এবং পুলিশ আইন ২৫ ধারা)। (২) আটককৃত সম্পত্তির অধিকারী ব্যক্তি যোগ্য বিবেচিত হলে ম্যাজিষ্ট্রেট মালামাল ফেরত দিতে পারেন।(৩) সম্পত্তির অধিকারী ব্যক্তি যদি অজ্ঞাত হয়, ম্যাজিষ্ট্রেট উক্ত সম্পত্তি আটক করে একটি ঘোষণাপত্র প্রচার করবেন এই মর্মে যে, ৬ মাসের মধ্যে প্রকৃত মালিক দাবী পেশ করতে পারবে (ফৌজদারী কার্যবিধির ৫২৩ ধারা এবং পুলিশ আইন ২৬ ধারা। (৪) ৬ মাসের মধ্... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৪ ধারার বিধান মোতাবেক থানার অফিসার ইনচার্জ এবং তার অধঃস্তন পুলিশ অফিসার আত্মহত্যা, বিষ প্রয়োগে মৃত্যু, দুর্ঘটনা জনিত মৃত্যু এবং সন্দেহজনক মৃত্যু ইত্যাদি সম্পর্কে তদন্ত অথবা অনুসন্ধান করতে পারেন (পিআরবি ২৯৯ প্রবিধান)।  আত্মহত্যা, বিষ প্রয়োগে মৃত্যু, দুর্ঘটনা জনিত মৃত্যু এবং সন্দেহজনক মৃত্যুর ঘটনা সংক্রান্তে কেহ যদি আমলযোগ্য অপরাধের সংশ্লিষ্টতা সম্পর্কে কোনোরূপ বক্তব্য প্রদান না করে বা পুলিশের গোপন তদন্তেও কোনোরূপ সন্দেহের সৃষ্টি না হয়, ভিকটিমের নিকট আত্মীয়-স্বজন বা প্রতিবেশী কোনোরূপ অভিযোগ বা সন্দেহ না করে তবে সেইক্ষেত্রে পুলিশ অফিসার লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করে উহা ধর্মীয় বিধি-বিধান মোতাবেক মৃত্যুদেহ সৎকারের আদেশ দিতে পারেন। সুরতহাল রিপোর্ট অবশ্যই প্রস্তুত করতে হবে, ইহার বিকল্প নেই। সুরতহাল রিপোর্টে উপস্থিত ব্যক্তিগণকেও স্বাক্ষর করতে হবে (ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৪(২) ধারা)। পুলিশ এই... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" ডাকাতি একটি জঘন্য অপরাধ। খুনসহ ডাকাতি আরও জঘন্য। তাই খুনসহ ডাকাতির অভিযোগ যখন থানায় পৌঁছে তখন অফিসার ইনচার্জ সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করে এই অপরাধের সঠিকভাবে মামলা রুজুর ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৪ ধারা এবং পিআরবি ২৪৩ প্রবিধান মোতাবেক বিপি ফরম নং ২৭ এর মাধ্যমে মামলা রুজু করতে হবে। এই ক্ষেত্রে মৌখিক এজাহার গ্রহণ কপরতে হবে, লিখিত এজাহার গ্রহণ করা যাবে না। এজাহার লিপিবদ্ধ করার পর এজাহারকারীকে এজাহার পড়ে শুনাইতে হবে। এজাহারে বাদীর স্বাক্ষর নিতে হবে এবং নিজেকেও নাম পদবীসহ স্বাক্ষর করতে হবে। এজাহার লিপিবদ্ধ করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি এজাহারে সন্নিবেশিত করতে হবেঃ  (১) ঘটনার তারিখ ও সময় বাংলা এবং ইংরেজিতে লিখতে হবে। (২) এজাহারের বক্তব্য অনুসারে দন্ডবিধির ৩৯৬ ধারায় মামলা রুজু করতে হবে এবং সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখতে হবে। (৩) ডাকাতদল কর্তৃক লুন্ঠিত মালামালের বিবরণ এবং মূল্য তালিকা দিতে হবে। (৪) সন্দিগ্ধ আসামীর নাম এজ... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" বাংলাদেশ সংবিধান মোতাবেক আইনের দৃষ্টিতে সকলেই সমান (অনুচ্ছেদ ২৭)। সকলেরই আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে (অনুচ্ছেদ ৩১)। ব্যক্তি স্বাধীনতা হতে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না (অনুচ্ছেদ ৩২)। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে গ্রেফতারের কারণ জানাতে হবে (ফৌজদারী কার্যবিধির ৮০ ধারা) এবং অনাবশ্যক বিলম্ব ছাড়াই গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে নিকটতম ম্যাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে হাজির করতে হবে (ফৌজদারী কার্যবিধির ৮১ ধারা)। সংবিধান দেশের সর্বোচ্চ আইন। গ্রেফতারকৃত কোনো ব্যাক্তির জামিনের বিষয়ে ফৌজদারী কার্যবিধির ৩৯ নং অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে। যেমন- (১) ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯৬ ধারার বিধান মোতাবেক জামিনযোগ্য অপরাধে কোনো ব্যক্তি গ্রেফতার হলে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এর হেফাজতে থাকাকালে বা আদালতে উপস্থিত করা হলে গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি জামানত দিতে প্রস্তুত থাকলে, সে ব্যক্তির জামিন পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে জামিননামা দাখিল করতে হবে এবং প্রয়োজনে আদালতের নির্দেশমতে আদালতে হাজির হবে মর্মে ম... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" কোনো ধর্তব্য অপরাধের মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ অফিসার ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৩ ধারায় বিজ্ঞ আদালতে পুলিশ রিপোর্ট দাখিল করে থাকে। এ পুলিশ রিপোর্ট দুই ধরণের হয়-(১) অভিযোগপত্র বা চার্জসিট (CS), (২) ফাইনাল রিপোর্ট বা চুড়ান্ত রিপোর্ট (পিআরবি ২৭২ এবং ২৭৫ প্রবিধান)।  ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭০ ধারামতে অপরাধীর বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া গেলে তদন্তকারী পুলিশ অফিসার মামলাটির বিচারার্থে আমলী আদালতে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৩ ধারার বিধান অনুসারে সংশ্লিষ্ট আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র বা চার্জসিট (CS) দাখিল করে। অন্যদিকে তদন্ত শেষে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৯ ধারা মোতাবেক অভিযুক্ত আসামীর বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া না গেলে পুলিশ অফিসার ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৩ ধারামতে ফাইনাল রিপোর্ট বা চুড়ান্ত রিপোর্ট দাখিল করে থাকে।            পুলিশ অফিসার কর্তৃক দাখিলকৃত উপর্যুক্ত পুলিশ রিপোর্ট প্রাপ্ত হয়ে আমলী আদাল... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

" (ক) তদন্তঃ ফৌজদারী কার্যবিধির ৪(১)(ঠ) ধারায় তদন্তের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে যে, তদন্ত বলতে সাক্ষ্য প্রমাণ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে কোনো পুলিশ অফিসার বা ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট হতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অপর কোনো ব্যক্তি দ্বারা পরিচালিত সকল কার্যক্রমকে বুঝানো হয়েছে।           তদন্ত অর্থ হলো পুংখানুপুংখভাবে পরীক্ষা করা। অর্থাৎ কোনো কিছু পেয়ে উহার সত্যতা নির্ণয়ের জন্য ভালোভাবে যাচাই বাছাই করা তথা কোনো ঘটনা সম্পর্কে প্রকৃত সত্য নিরুপণ করা। তদন্তের উপাদান দুইটি-(১) সাক্ষ্য গ্রহণ করা,(২) পুলিশ অফিসার অথবা ম্যাজিষ্ট্রেট কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি কর্তৃক সাক্ষ্য সংগ্রহ করা (ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৬ ধারা এবং পিআরবি ২৫৮ প্রবিধান)।  তদন্তের স্তরগুলি নিম্নরূপঃ (১) এজাহারের অনুলিপি প্রাপ্ত হওয়া বা গ্রহণ করা। (২) এজাহারের তথ্য অনুসারে থানায় রক্ষিত রেকর্ডসমূহ পর্যালোচনা করা এবং তথ্য সংগ্রহ করা... " Learn More

ফৌজদারী কার্যবিধি

Dotted Shape Dotted Shape
সাইবার ক্রাইম ও তার প্রতিকার
থানায় জিডি করার নিয়ম
চাঁদাবাজির শাস্তি
সাইবার ক্রাইম ও তার প্রতিকার সাইবার ক্রাইম ও তার প্রতিকার

সাইবার ক্রাইম ও তার প্রতিকার

Read More
থানায় জিডি করার নিয়ম থানায় জিডি করার নিয়ম

থানায় জিডি করার নিয়ম

জিডি কি ? জিডি হলো জেনারেল ডায়রী বা সাধারন ডায়রী। ইহা থানার একটি গুরুত্বপূর্ণ রেজিস্টার। থানায় প্রত্যেক দিন যেসব কার্যক্রম গ্রহন করে সেসব বিষয়ে জিডিতে...

Read More
চাঁদাবাজির শাস্তি চাঁদাবাজির শাস্তি

চাঁদাবাজির শাস্তি

সকল চাদা চাদাবাজি নয় আবার সকল চাদাবাজিও চাদা নয়। আইনের ভাষায় যদি কোন ব্যক্তি স্বেচ্ছাকৃতভাবে অন্য কোন ব্যক্তিকে ভয় দেখাইয়া অসাধুভাবে বলপূর্বক কোন সম্পত্তি আদায়...

Read More